‘রিভলবার রানি’ সিনেমার মতো মাথায় পিস্তল
ঠেকিয়ে বিয়ের আসর থেকে বরকে তুলে নেওয়া সেই প্রেমিকা ধরা পড়েছেন। ভারতের
উত্তর প্রদেশের বুন্দেলখন্ডের পুলিশ আজ বৃহস্পতিবার তাঁকে গ্রেপ্তার করে
বলে এনডিটিভি অনলাইন প্রতিবেদনে বলা হয়।
থানায় বসে ২৫ বছরের ভার্শা সাহু নামের এই প্রেমিকা বলছেন, ‘আমি পিস্তলসহ সেখানে যাইনি। এটা সম্পূর্ণ বানোয়াট।’ তিন দাবি করেন, বর নিজের ইচ্ছায় তাঁর সঙ্গে গিয়েছেন
তবে বর অশোক যাদব এখনো নিখোঁজ। ঘটনার পরপরই কনের পরিবার অপহরণের অভিযোগে মামলা করে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, গত মঙ্গলবার রাতে দামি ব্র্যান্ডের একটি গাড়ি নিয়ে বিয়ের আসরে ঢোকেন ওই নারী। তাঁর সঙ্গে দুজন যুবকও ছিলেন। বরের মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে তিনি বলেন, ‘এই লোকটা আমাকে ভালোবাসে, কিন্তু অন্য একজনকে বিয়ে করে সে আমার সঙ্গে প্রতারণা করছে। আমি এটা হতে দেব না।’
ভারতের উত্তর প্রদেশের বুন্দেলখন্ডে গত মঙ্গলবার রাতে এক বিয়ের আসর থেকে বরকে তুলে নিয়ে যায় প্রেমিকা।
ভার্শা তাঁর মা ও বোনের সঙ্গে থাকেন। পুলিশকে তিনি বলেন, ‘ওই রাতে সে (বর) গাড়ির কাচে টকটক শব্দ করেন। এরপর দরজা খুললে নিজের ইচ্ছাতেই সে গাড়িতে ওঠে। এই বিয়েতে সে রাজি ছিল না। ওই মেয়েকে বিয়ের জন্য প্রস্তুতও ছিল না। মেয়ের পরিবার জানত যে ছেলে অন্য একজনকে ভালোবাসে। কিন্তু তাঁদের ভাষ্য তাঁদের মেয়ে পরিস্থিতি সামলে নেবে।’
বান্দার পুলিশ কর্মকর্তা আর কে মিশ্রা বলেন, ‘ওই তরুণী বলছেন কাজের সূত্রে তাঁদের পরিচয়। এরপর আট বছর ধরে তাঁদের প্রেমের সম্পর্ক। ছেলে বিয়েতে রাজি ছিল না।’
থানায় বসে ২৫ বছরের ভার্শা সাহু নামের এই প্রেমিকা বলছেন, ‘আমি পিস্তলসহ সেখানে যাইনি। এটা সম্পূর্ণ বানোয়াট।’ তিন দাবি করেন, বর নিজের ইচ্ছায় তাঁর সঙ্গে গিয়েছেন
তবে বর অশোক যাদব এখনো নিখোঁজ। ঘটনার পরপরই কনের পরিবার অপহরণের অভিযোগে মামলা করে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, গত মঙ্গলবার রাতে দামি ব্র্যান্ডের একটি গাড়ি নিয়ে বিয়ের আসরে ঢোকেন ওই নারী। তাঁর সঙ্গে দুজন যুবকও ছিলেন। বরের মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে তিনি বলেন, ‘এই লোকটা আমাকে ভালোবাসে, কিন্তু অন্য একজনকে বিয়ে করে সে আমার সঙ্গে প্রতারণা করছে। আমি এটা হতে দেব না।’
ভারতের উত্তর প্রদেশের বুন্দেলখন্ডে গত মঙ্গলবার রাতে এক বিয়ের আসর থেকে বরকে তুলে নিয়ে যায় প্রেমিকা।
ভার্শা তাঁর মা ও বোনের সঙ্গে থাকেন। পুলিশকে তিনি বলেন, ‘ওই রাতে সে (বর) গাড়ির কাচে টকটক শব্দ করেন। এরপর দরজা খুললে নিজের ইচ্ছাতেই সে গাড়িতে ওঠে। এই বিয়েতে সে রাজি ছিল না। ওই মেয়েকে বিয়ের জন্য প্রস্তুতও ছিল না। মেয়ের পরিবার জানত যে ছেলে অন্য একজনকে ভালোবাসে। কিন্তু তাঁদের ভাষ্য তাঁদের মেয়ে পরিস্থিতি সামলে নেবে।’
বান্দার পুলিশ কর্মকর্তা আর কে মিশ্রা বলেন, ‘ওই তরুণী বলছেন কাজের সূত্রে তাঁদের পরিচয়। এরপর আট বছর ধরে তাঁদের প্রেমের সম্পর্ক। ছেলে বিয়েতে রাজি ছিল না।’