
আজ (৬ এপ্রিল) মহা নবমী বাসন্তী পূজার মন্ডপগুলোতে চলছে বিভিন্ন পূজা অর্চনা। আগামীকাল ৭ এপ্রিল কক্সবাজারে সমুদ্র সৈকতে বিজয়া দশমীর বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে ৫ দিনব্যাপী বাসন্তী পূজার।
বসন্তকালে অনুষ্ঠিত দশভূজাকে বলা হয় বাসন্তী পূজা আর শরৎ কালে দশভুজার আয়োজনকে বলে শারদীয় দূর্গা পূজা। শারদীয়া দুর্গাপূজা আর বাসন্তীপূজার রীতি প্রায় একই রকম। অবাঙালিদের মধ্যে এখনও বাসন্তীপূজার চল আছে। তবে বাঙালিরা শারদীয় দুর্গাপূজাকেই প্রধান পার্বণ হিসেবে উৎসবের আয়োজন করে থাকে।
সারা দেশের ন্যায় কক্সবাজারে পাঁচ দিনব্যাপী বাসন্তী পূজা শুরু হয়েছে।
গত ২ এপ্রিল, বৃহস্পতিবার রাতে মহাষষ্ঠীর মধ্য দিয়ে এই পূজা শুরু হয়। আজ মহা নবমী সনাতনী সম্প্রদায়ের নারী পুরুষ থেকে শিশুরা মণ্ডপে পূজা অর্চনায় ব্যাস্ত সময় পার করছে।
শহরের গোলদিঘির পশ্চিমে জাদিরাম পাহাড় ও ঘোনার পাড়া কৃষ্ণানন্দাম প্রাঙ্গনে বাসন্তী পূজার জমকালো আয়োজন দেখা যায়।
সামাজিক সংগঠন চয়েস ক্লাবের আয়োজনে কক্সবাজার কৃষ্ণানন্দধানে আয়োজন করেছে ২২তম বাসন্তী পূজার। চয়েস ক্লাবের সদস্য মানষ দাশ বলেন, এবারে আমাদের আয়োজনে জমিদার বাড়ির পূজা নাম দিয়ে এর রূপ দেয়ার চেষ্টা করেছি। অঞ্জলি প্রদান, সন্ধ্যায় সন্ধ্যারতি সহ বিশেষ পূজার্চনার আয়োজন এবং পশাদের ব্যাবস্তা রাখা হয়েছে।