December 1, 2025, 5:18 pm
সর্বশেষ সংবাদ:
সৌদিতে ৩৫ দেশের নারী খেলোয়াড়দের নিয়ে টি-টোয়েন্টি ভারতের স্বার্থ রক্ষা ও ক্ষমতা দীর্ঘ করতে পিলখানার হত্যাকাণ্ড ঘটান হাসিনা-রাকিন আহমেদ ভূঁইয়া সেন্ট মার্টিন থেকে আসার পথে স্পিডবোট ডুবে মা-মেয়ের মৃত্যু খালেদা জিয়া ‘খুব ক্রিটিক্যাল কন্ডিশনে’ চলে গেছেন: আজম খান দ্বিতীয় বিয়ের খবর দিলেন সামান্থা বাংলাদেশকে এখনও বন্ধু বলতেই পছন্দ করি: ভারতের নৌবাহিনী প্রধান দেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি হয়েছে : ফখরুল তারেক রহমান ভোটার হননি, আবেদন সাপেক্ষে ভোট দিতে ও প্রার্থী হতে পারবেন:ইসি সচিব হাসিনার বিচার পুরনো আদালতে করাটা ঠিক হয়নি: ফরহাদ মজহার ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নিয়ে স্পষ্ট বার্তা প্রেসসচিবের

বিচার বিভাগের কাছে মোটা অঙ্কের ক্ষতিপূরণ পাওনা রয়েছে, দাবি ট্রাম্পের

Reporter Name
  • Update Time : Wednesday, October 22, 2025
  • 7 Time View

মার্কিন বিচার বিভাগের কাছে মোটা অঙ্কের অর্থ পাওনা রয়েছে বলে দাবি করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে সেটা আদায়ের কোনো আগ্রহ নেই বলে জানিয়েছেন তিনি। ট্রাম্প বলেন, ‘ক্ষতিপূরণ’ পেলে বরং তিনি সবটাই দান করে দেবেন।

নিউইয়র্ক টাইমসে মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, ফেডারেল তদন্তে আইনি লড়াই বাবদ ট্রাম্পের পকেট থেকে যে অর্থ খরচ হয়েছে, তার ক্ষতিপূরণ বাবদ ২৩ কোটি ডলার আদায়ের পাঁয়তারা করছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

প্রতিবেদনের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেছেন, আমার আইনজীবীদের সঙ্গে ক্ষতিপূরণের বিষয়ে কথাই তো বলি না! তবে এটুকু জানি, বিচার বিভাগের কাছে আমার মোটা অঙ্কের অর্থ পাওনা রয়েছে।

তবে তা আদায়ের জন্য আলাদা করে ভাবছেন না দাবি করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ক্ষতিপূরণ পেলে আমি পুরোটাই চ্যারিটি বা এরকম কোথাও দিয়ে দেব। তবে তারা কি করেছে সেটা তো দেখুন! তারা নির্বাচনে কারচুপি করেছে।

২০২০ সালের নির্বাচনে জো বাইডেনের কাছে পরাজয়ের পর ভোট জালিয়াতির অভিযোগ তোলেন ট্রাম্প। তার সমর্থকরা পরে ক্যাপিটল হিলসহ অনেক স্থানে দাঙ্গা চালায়। এসব সহিংসতায় ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মদদ দেওয়ার অভিযোগ ছিল। ট্রাম্প অবশ্য তার বিরুদ্ধে দায়ের করা সব মামলাকেই রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত বলে অভিযোগ জানিয়ে এসেছেন। ভাগ্যের ফেরে অবশ্য যে ফেডারেল সরকার তার বিরুদ্ধে একাধিক তদন্ত এবং মামলা পরিচালনা করেছিল, তার অধিপতি হিসেবে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ট্রাম্প।

সব মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেও, আইনি লড়াই বাবদ বেশ অর্থকড়ি খরচা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। নিউইয়র্ক টাইমসের দাবি, দুটো আলাদা প্রশাসনিক সত্ত্ব (অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ক্লেইমস) দায়ের করেছেন তিনি। সাধারণত কোনো অধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে ক্ষতিপূরণ মামলা করার আগে এসব ক্লেইম জমা দেওয়া হয়।

প্রথমটি ২০২৩ সালের শেষ দিকে জমা দেওয়া। ২০১৬ সালের মার্কিন নির্বাচনে রুশ হস্তক্ষেপ এবং ট্রাম্পের প্রচারণার সঙ্গে রাশিয়ার সম্ভাব্য যোগসাজশের তদন্তে গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই ও বিশেষ কাউন্সিলের ভূমিকাকে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে ওই ক্লেইমে।

দ্বিতীয় সত্ত্ব জমা দেওয়া হয় ২০২৪ সালের মাঝামাঝি সময়ে। ট্রাম্পের বাসভবন মার-আ-লাগোতে বাসভবনে তল্লাশি চালানোর সময় এফবিআইয়ের বিরুদ্ধে গোপনীয়তা লঙ্ঘন এবং শ্রেণিবদ্ধ নথি মামলায় বিচার বিভাগের ‘বিদ্বেষপ্রসূত মামলা’র অভিযোগে এটি পেশ করা হয়।

বিচার বিভাগ এসব সত্ত্ব পর্যালোচনায় স্বার্থসংঘাতের ঝুঁকিতে আছে কিনা, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে বিভাগের মুখপাত্র চ্যাড গিলমারটিন সরাসরি জবাব না দিয়ে বলেন, যে কোনো পরিস্থিতিতেই বিচার বিভাগের কর্মকর্তারা পেশাদার নৈতিকতা অনুসরণ করেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © dainikkhobor.com
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com