গাজা শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে হামাসকে আগামী রোববার পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ প্রস্তাব অমান্য করলে ফলাফল ভয়াবহ হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফিলিস্তিনি
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা গুরুত্বপূর্ণ সাতটি সুইং অঙ্গরাজ্যে তীব্রভাবে কমে গেছে। ডেটা জার্নালিস্ট জি এলিয়ট মরিসের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, ২০২৪ সালে জয় পাওয়া উইসকনসিন, মিশিগান, পেনসিলভানিয়া, জর্জিয়া, নেভাদা, নর্থ ক্যারোলিনা
সর্বশেষ বুধবার থেকে শুরু হওয়া শাটডাউনটি ১৯৮১ সালের পর ১৫তম। এর আগে অ্যামেরিকার ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘ শাটডাউন হয়েছিল প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে। অ্যামেরিকায় নতুন অর্থবছর শুরু হয় ১ অক্টোবর,
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকমী সংগঠন হামাস গাজায় প্রায় দুই বছর ধরে চলা যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবের বিষয়ে ‘শিগগিরই’ তাদের অবস্থান ঘোষণা করবে। এই প্রস্তাব মেনে নিতে হামাসকে রাজি
‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’ কর্তৃপক্ষ অভিযোগ করেছে, অবরুদ্ধ গাজার উদ্দেশ্যে রওনা দেওয়া ত্রাণবাহী ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’র ৪৪৩ জন স্বেচ্ছাসেবীকে আন্তর্জাতিক জলসীমা থেকে বেআইনিভাবে আটক করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। আটক ব্যক্তিরা বিশ্বের ৪৭টি
ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর (আইআরজিসি) শীর্ষস্থানীয় সামরিক কর্মকর্তা এবং থারাল্লাহ ঘাঁটির উপ-প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হোসেইন নেজাত বলেছেন, ‘ইসরায়েলের সঙ্গে ১২ দিনের যুদ্ধকালীন সময়ের তুলনায় এখন ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণেরও
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় দখলদার ইসরায়েলের নৌ অবরোধ ভাঙা এবং গাজার ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে ত্রাণ পৌঁছে দিতে প্রায় ৪৫টি জাহাজে করে গাজার দিকে রওনা দিয়েছিলেন ৫০০ অধিকারকর্মী। তবে তাদের গাজায়
বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক আরেকটি বড় মাইলফলক ছুঁয়েছেন। ফোর্বসের রিয়েল-টাইম বিলিয়নিয়ার্স ট্র্যাকার অনুযায়ী, পূর্বাঞ্চলীয় সময় বুধবার বিকেল ৩টা ৩০ মিনিটে মাস্কের নেটওয়ার্থ দাঁড়ায় ৫০০ বিলিয়ন ডলারে, অর্থাৎ প্রথম অর্ধ
বুধবার নিউইয়র্ক, ক্যালিফোর্নিয়া, ইলিনয়সহ অন্যান্য ডেমোক্র্যাটিক স্টেইটের জন্য বরাদ্দকৃত তহবিলের বড় একটি অংশ স্থগিত করে ট্রাম্প প্রশাসন। ফেডারেল শাটডাউনকে কেন্দ্র করে ডেমোক্র্যাট পার্টি শাসিত ১৬টি স্টেইটের মোট তহবিলের ২৬ বিলিয়ন
অনির্দিষ্টকালের জন্য শুরু হওয়া এ শাটডাউনে সরকারের কিছু সংস্থা ছাড়া তুলনামূলক কম গুরুত্বপূর্ণ বেশিরভাগ সংস্থা ও তাদের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। দীর্ঘদিন অচলাবস্থা চললে ঝুঁকিতে পড়বে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পরিবহন সেবার মতো